যে ২৫ জন সংসদ সদস্যকে মন্ত্রিসভায় শপথ গ্রহণের জন্য ফোন দেয়া হয়েছে, সেই তালিকায় রয়েছেন পাপন। মন্ত্রিত্ব পেলেও বিসিবির দায়িত্বে থাকতে বাধা নেই তার। এর আগে বিসিবি সভাপতি ছিলেন সাবের হোসেন চৌধুরী। সে সময় সংসদ সদস্য থাকা সাবের সাড়ে তিন বছর নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী ছিলেন। তবে ২০২৫ সালের মেয়াদেই পাপনের শেষ দেখে ফেলেছেন অনেকেই।
দেশের ক্রিকেট ভক্তদের মাঝে মাশরাফিকে এই পদে দেখার আগ্রহ ব্যাপক। অনেকের মতেই দেশের ক্রিকেটের অভিভাবকের পদে সাবেক এই টাইগার পেসারই যোগ্য ব্যক্তিত্ব। তবে, বিসিবির গঠনতন্ত্র দেখে কিছুটা হতাশ হয়ত হতেই হবে ক্রিকেট ভক্তদের। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী এখনই সাকিব আল হাসান বা মাশরাফি বিন মোর্তুজার বিসিবি সভাপতি হওয়ার সুযোগ নেই।
নাজমুল হাসান পাপনের দায়িত্ব ছাড়ার পর তাই সাকিব বা মাশরাফি নন, বরং বিসিবিরই কোনো পরিচালকের এই পদে আসার সম্ভাবনা বেশি।