Home » ইসির শোকজের মুখে তিন শতাধিক প্রার্থী

ইসির শোকজের মুখে তিন শতাধিক প্রার্থী

by অনলাইন ডেস্ক

আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে তিন শতাধিক প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা নির্বাচন কমিশনের (ইসি) শোকজের মুখে পড়েছেন। এদের মধ্যে শতাধিক হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী। প্রায় সমান সংখ্যক রয়েছেন প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থক। কোনও কোনও প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা একাধিকবার শোকজের মুখোমুখি হয়েছেন। প্রার্থিতা বাতিল হওয়া বা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোদের মধ্যেও কেউ কেউ ইসির শোকজ পেয়েছেন।

নির্বাচন কমিশনের সমন্বিত তালিকা ও রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

আওয়ামী লীগের প্রার্থী
আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থীদের মধ্যে যারা শোকজের মুখে পড়েছেন তারা হলেন- মাগুরা-১ আসনের সাকিব আল হাসান, খুলনা-৩ এস এম কামাল, বরিশাল-৫ আসনের জাহিদ ফারুক শামীম, ফরিদপুর-৩ আসনের শামীম হক, মাদারীপুর-৩ আসনের আব্দুস সোবহান গোলাপ, ফরিদপুর-১ আসনের আবদুর রহমান, নাটোর-২ আসনের মো: শফিকুল ইসলাম শিমুল, নাটোর-৩ আসনের জুনাইদ আহমেদ পলক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের র, আ, ম, উবায়দুল মোকতাদির, কুমিল্লা-৪ আসনে রাজী মোহাম্মদ ফখরুল, নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের গোলাম দস্তগীর গাজী, মেহেরপুর-১ ফরহাদ হোসেন, সিলেট-৫ আসনের মাসুক উদ্দিন আহমদ, সুনামগঞ্জ-১ রনজিত চন্দ্র সরকার, কক্সবাজার-৩ সাইমুম সরওয়ার কমল, চট্টগ্রাম-১৫  আবু রেজা মুহম্মদ নেজামুদ্দিন।

চট্টগ্রাম-১১ এম এ লতিফ, সুনামগঞ্জ-৪ ড. মুহম্মদ সাদিক, মোলভীবাজার-৪ আব্দুস শহীদ, ঢাকা-৭ সোলায়মান সেলিম, যশোর-৫ স্বপন ভট্টাচার্য্য, কুমিল্লা-১ মো: আব্দুস সবুর, লক্ষ্মীপুর-১ আনোয়ার হোসেন খান, চট্টগ্রাম-৩ মাহফুজুর রহমান মিতা, ফেনী-১ আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী, সিলেট-২ শফিকুর রহমান চৌধুরী, শেরপুর-১ আতিউর রহমান আতিক, সাতক্ষীরা-১ ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন, গাইবান্ধা-৫ মাহমুদ হাসান, নেত্রকোণা-৩ অসীম কুমার উকিল, ঢাকা-৮ আ হ ম বাহাউদ্দিন, সুনামগঞ্জ-৫ মহিবুর রহমান মানিক, রংপুর-৫ রাশেক রহমান, মুন্সীগঞ্জ-১ মহিউদ্দিন আহমেদ, ফরিদপুর-৩ শামীম হক।

নওগাঁ-১ সাধন চন্দ্র মজুমদার, ফরিদপুর-৪ কাজী জাফর উল্ল্যাহ, মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম, ঢাকা-৯ সাবের হোসেন চৌধুরী, নওগাঁ-৩ সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তি, রাজবাড়ী-২ জিল্লুল হাকিম, পঞ্চগড়-১ নাঈমুজ্জামান ভূইয়াঁ, নওগাঁ-২ শহীদুজ্জামান সরকার, জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, কুমিল্লা-৩ ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন, বরগুনা-১ ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু (২),নেত্রকোণা-২ আশরাফ আলী খান খসরু, বাগেরহাট-৩ হাবিবুন নাহার, কুমিল্লা-৬ আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, পাবনা-১ শামসুল হক টুকু, শরীয়তপুর-২ এ কে এম এনামুল হক শামীম, সিরাজগঞ্জ-৫ আব্দুল মমিন মন্ডল, দিনাজপুর-৩ ইকবালুর রহিম, ঢাকা-১৪ মাইনুল হোসেন খান, ফরিদপুর-২ শাহাদাব আকবর, পটুয়াখালী-২ এস এম শাহজাদা।

নারায়ণগঞ্জ-৩ আবদুল্লাহ আল কায়দার হাসনাত, ঠাকুরগাঁও-২ মাজহারুল ইসলাম, ঝিনাইদহ-৪ আনোয়ারুল আজীম আনার, বগুড়া-১ শাহদারা মান্নান, টাঙ্গাইল-৬ আহসানুল ইসলাম টিটু, সিরাজগঞ্জ-৬ চয়ন ইসলাম, চট্টগ্রাম-১২ মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, ঝিনাইদহ-২ আব্দুল হাই, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ বদরুদ্দোজা মো: ফরহাদ হোসেন, চট্টগ্রাম-৭ হাছান মাহমুদ, টাঙ্গাইল-৭ খান আহমেদ শুভ, চট্টগ্রাম-১০ মহিউদ্দিন বাচ্চু, ঝিনাইদহ-২ তাহজীব আলম সিদ্দিকী, ঝিনাইদহ-৩ সালাউদ্দিন মিয়াজী, নাটোর-৪ সিদ্দিকুর রহমান পাটেয়ারী ও পঞ্চগড়-২ নুরুল ইসলাম সুজন।

এছাড়া দল থেকে মনোনয়ন পেলেও আসন সমঝোতার কারণে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেওয়া রংপুর-৩ তুষার কান্তি মন্ডল, লক্ষ্মীপুর-৪ ফরিদুন্নাহার লাইলী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ শাহজাহান আলম সাজু ও ময়মনসিংহ-৯ আব্দুস সালাম শোকজ খেয়েছেন। শোকজে পড়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তে প্রার্থিতা বাতিল হওয়া আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কক্সবাজার-১ সালাহ উদ্দিন আহমদও।

জাতীয় পার্টির প্রার্থী
জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের মধ্যে নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের লিয়াকত হোসেন খোকা, ঢাকা-২০ আসনের খান মোহাম্মদ ইসরাফিল, সুনামগঞ্জ-৪ আসনের পীর ফজলুর রহমান, জামালপুর-২ মোস্তফা আল মাহমুদ, সাতক্ষীরা-১ সৈয়দ দিদার বখত, ঢাকা-৪ সৈয়দ আবু হোসেন, নওগাঁ-২ অ্যাডভোকেট তোফায়েল হোসেন, মাগুরা-২ মুরাদ আলী, রংপুর-১ মকবুল হোসেন শাহরিয়ার ও মৌলভীবাজার-৩ আলতাফুর রহমান আচরণবিধি লঙ্ঘনে ইসির অনুসন্ধান কমিটির শোকজের মুখে পড়েছেন।

আসন সমঝোতার মাধ্যমে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা ঢাকা-৬ আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী কাজী ফিরোজ রশীদও শোকজ খেয়েছেন।

অন্যান্য দল
এদিকে এনডিএমের খুলনা-৬ আসনের এস এম নেওয়াজ মোর্শেদ, ফরিদপুর-১ শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর ও কক্সবাজার-২ মোহাম্মদ শরিফ বাদশা, সুপ্রিম পার্টি গাজীপুর-২ এস এম জাহাংগীর আলম (২) এবং ওয়ার্কার্স পার্টি রাজশাহী-২ ফজলে হোসেন বাদশাও পড়েছেন শোকজের মুখে।

স্বতন্ত্র
স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে গাইবান্ধা-১ আসনের আফরুজা বারী, ফরিদপুর-২ আসনের জামাল হোসেন মিয়া, চাঁদপুর-৫ আসনের গাজী মঈনুদ্দিন, কক্সবাজার-৪ আসরে নুরুল আমিন সিকদার, ফরিদপুর-৪ আসনের মুজিবুর রহমান চৌধুরী, ময়মনসিংহ-৭ এ বি এম আনিসুজ্জামান, চট্টগ্রাম-১৫ আব্দুল মোতালেব, শেরপুর-৩ এস এম আব্দুল্লাহেল ওয়ারেজ নাঈম, মাদারীপুর-৩ মোসা. তাহমিনা বেগম, নেত্রকোণা-১ জান্নাতুল ফেরদৌস আরা, হবিগঞ্জ-৪ সৈয়দ সায়েদুল হক, সাতক্ষীরা-১ শেখ মুজিবুর রহমান, গাজীপুর-৫ আখতার উজ্জামান (২), নরসিংদী-৩ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, সুনামগঞ্জ-৫ শামীম আহমদ চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-১ মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, রাজশাহী-২ অধ্যক্ষ মো. শফিকুর রহমান।

গাজীপুর-২ কাজী আলিম উদ্দিন (২), রংপুর-৫ জাকির হোসেন সরকার, ঢাকা-৫ কামরুল হাসান রিপন (২), রাজশাহী-৬ রাহেনুল হক, রংপুর-২ বিশ্বনাথ সরকার বিটু, পিরোজপুর-১ এ কে এম আউয়াল (সাইদুর রহমান), নওগাঁ-৩ ছলিম উদ্দিন তরফদার, নেত্রকোণা-৩ মঞ্জুর কাদের কোরাইশী, নেত্রকোণা-২ আরিফ খান জয়, টাঙ্গাইল-৭ মীর এনায়েত হোসেন মন্টু (৩), বরগুনা-১ খলিলুর রহমান, রবগুনা-১ মোহাম্মদ মতিয়ার রহমান, বরগুনা-১ রেজবি-উল-কবির, বরগুনা-১ মোহাম্মদ আব্দুল বারেক মাঝি, ময়মনসিংহ-৬ মো: আব্দুল মালেক সরকার, ময়মনসিংহ-১ মাহমুদুল হক সায়েম, চট্টগ্রাম-১২ সামশুল হক চৌধুরী, সিরাজগঞ্জ-৫ আব্দুল লতিফ বিশ্বাস, বগুড়া-১ মোস্তাফিজুর রহমান শ্যামল (২), মানিকগঞ্জ-২ দেওয়ান জাহিদ আহমেদ, টাঙ্গাইল- ২ ইউনুছ ইসলাম তালুকদার, শেরপুর-১ ছানুয়ার হোসেন ছানু ও শরীয়তপুর-২ খালেদ শওকত আলী অনুসন্ধান কমিটির শোকজ পেয়েছেন।

প্রার্থীদের সমর্থক
এদিকে সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী না হলেও প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে গিয়ে আচরণবিধি লঙ্ঘনে শোকজের মুখোমুখি হয়েছেন শতাধিক ব্যক্তি। এদের বড় অংশ হচ্ছেন সরকারি দলের প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকরা। কেউ কেউ রয়েছেন স্থানীয় সরকার পরিষদের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। রয়েছেন সরকারি কর্মকর্তাও।

নির্বাচনে প্রার্থী না হয়েও তারা অনুসন্ধান কমিটির শোকজের মুখে পড়েছেন তারা হলেন—বরিশাল-৩ আসনের সরদার খালেদ হোসেন, নরসিংদী-২ আহসানুল ইসলাম রিমন, পাবনা-৩ মিজানুর রহমান সবুজ, গাজীপুর-৩ আজহারুল ইসলাম, ময়মনসিংহ-৭ মো. আমিনুল হক (স্বতন্ত্র-প্রত্যাহার), কুমিল্লা-৭ মো. শাহজাহান, চট্টগ্রাম-১১ রেজাউল করিম চৌধুরী, গাজীপুর-৫ এইচ এম আবু বকর চৌধুরী, গাজীপুর-৫ ইকবাল হোসেন সারোয়ার, মুন্সীগঞ্জ-২ নাহিদ খান, পিরোজপুর-১ মনিরুজ্জামান মৃধা, সিলেট-২ মোশাহিদ আলী, বগুড়া-১ মো. হেলাল উদ্দিন, কুমিল্লা-১ ড. আব্দুল মান্নান।

সাতক্ষীরা-২ আসাদুজ্জামান বাবু, নরসিংদী-১ শ্যামল সাহা, চাঁদপুর-১ মো. গোলাম হোসেন, কুমিল্লা-৪ লিটন সরকার, সিলেট-২ মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান খান, বরিশাল-৫ আবুল খায়ের আবদুল্লাহ (মেয়র), মুন্সিগঞ্জ-৩ শহিদুজ্জামান সরকার জুয়েল, বরগুনা-১ মোহাম্মদ রাসেল (ওয়ার্ড আ.লীগ নেতা), ময়মনসিংহ-৫ আব্দুল হাই আকন্দ, মানিকগঞ্জ-১ অ্যাড. আব্দুস সালাম (২), টাঙ্গাইল-২ তানভীর হাসান।

ঢাকা-১৯ সামস সুমন (২), ঢাকা-১৯ শেখ সাঈদ (২), ঢাকা-১৯ নজরুল ইসলাম (২), ঢাকা-১৯ মোশারফ হোসেন মুসা, ঢাকা-১৯ আশরাফুল ইসলাম রাজীব (২), গাজীপুর-১ সফর আলী, গাজীপুর-১ হাবিব উল্লাহ বেলালী, গাজীপুর-১ আফজাল হোসেন সরকার, রাজশাহী-৬ লায়েব উদ্দিন লাভলু, রাজশাহী-৬ মো. আক্কাস আলী, চাদঁপুর-২ আহসানুজ্জামান দুলু, পিরোজপুর-১ হাবিবুর রহমান মালেক, গাজীপুর-৩ শওকত আলী মৃধা, রাজশাহী-২ মোহাম্মদ আলী কামাল, জয়পুরহাট-২ মিনফিজুর রহমান, গাজীপুর-৩ আইনুল হাসান, গাজীপুর-৩ আনিছুর রহমান, টাঙ্গাইল-৭ মাজহারুল ইসলাম শিপলু, টাঙ্গাইল-৩ আবু সাইদ রুবেল ও আবদুল মান্নান, পাবনা-৩ নুর ইসলাম মিন্টু, বরগুনা-১ জহিরুল ইসলাম খোকন মৃধা, টাঙ্গাইল-৭ মীর আসিফ অনিক, কুমিল্লা-১১ মোশাররফ হোসেন, ময়মনসিংহ-১ আফতাব উদ্দিন বাবুল।

ঢাকা-১৮ নুরুল আমিন, ঢাকা-১৮ খুরশিদ জাহান, ঢাকা-১৮ শাহিনুর মিয়া, ঢাকা-১৯ রকিবুল ইসলাম বাবুল, ঢাকা-১৯ ফারুক হাসান তুহিন, ঢাকা-১৯ শাহাদাত হোসেন খান (২), ঢাকা-১৯ হাজী আব্দুর রাজ্জাক, ঢাকা-১৯ আবুল হোসেন আপন, মুন্সীগঞ্জ-১ মশিউর রহমান, মুন্সিগঞ্জ-১ মোফাজ্জল হোসেন, ঢাকা-১৯ মাজহারুল ইসলাম, ঢাকা-১৯ মোধ বাবু, ঢাকা-১৯ পলাশ, গাজীপুর-২ দ্বীন মোহাম্মদ কাউসার হোসেন নীরব, গাজীপুর-৫ কাজী বশির উদ্দিন।

নারায়ণগঞ্জ-৩ জাহিদ হাসান জিন্নাহ, নারায়ণগঞ্জ-৩ মাসুদুর রহমান মাসুদ, নারায়ণগঞ্জ-৩ আল আমিন সরকার, নারায়ণগঞ্জ-৩ আব্দুর রশিদ মোল্লাহ, নারায়ণগঞ্জ-৩ মো. হুমায়ুন কবির ভূইয়া, নারায়ণগঞ্জ-৩ মাহবুবুর রহমান, নারায়ণগঞ্জ-৩ আরিফ মাসুদ, নারায়ণগঞ্জ-৩ সামসুল ইসলাম ভূইয়া, নারায়ণগঞ্জ-৩ বাবুল হোসেন, ফরিদপুর-১ শরীফ সেলিমুজ্জামান লিটু, টাঙ্গাইল-৬ মুজিবুল হক পান্না (আ.লীগ প্রার্থী টিটুর ভাই), টাঙ্গাইল-৬ রাজিব আহমেদ রাজু, টাঙ্গাইল-৬ সজল, টাঙ্গাইল-৬ হিমেল, টাঙ্গাইল-৬ নাজমুল, বরগুনা-১ মোহা্ম্মদ কামরুল আহসান মহারাজ (পৌর মেয়র)।

চট্টগ্রাম-১৪ নাসির উদ্দিন টিপু, নোয়াখালী-২ সোহরাব সুমন, নোয়াখালী-২ আক্তার হোসেন, নোয়াখালী-২ জসিম উদ্দিন, ঝিনাইদহ-২ আশরাফুল, ঝিনাইদহ-২ নূর আলম, কুষ্টিয়া-৪ সামসুজ্জামান অরুন (মেয়র কুমারখালী পৌরসভা), কুষ্টিয়া-৪ হারুন অর রশিদ হারুন (প্যানেল মেয়র কুমারখালী পৌরসভা), কুমিল্লা-৫ গোলাম সারোয়ার শিপন, টাঙ্গাইল-৭ মীর শরিফ মাহমুদ, নওগাঁ-৩ শামসুল আলম খান (বদলগাছী উপজেলা চেয়ারম্যান), চাঁপাইনাবাবগঞ্জ-১ বেনাউল ইসলাম, চাঁপাইনাবাবগঞ্জ-১ জিল্লার রহমান, চাঁপাইনাবাবগঞ্জ-১ নাজমুল হক, কুষ্টিয়া-৩ শেখ কৌশিক আহমেদ, রাজশাহী-১ মাহাবুবুর রহমান মাহাম।

ঢাকা-১৯ আবু সাইদ, ঢাকা-১৯ রকি, ঢাকা-১৯ টিপু, কিশোরগঞ্জ-৬ এস এম আজিজুল্লাহ (ইউপি চেয়ারম্যান), নোয়াখালী-৪ এ কে এম শামসুদ্দিন জেহান, নোয়াখালী-৪ আবদুল মান্নান ভূইয়া, নোয়াখালী-৪ ছিদ্দিকুর রহমান, নোয়াখালী-৪ বেলাল হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১  অ্যাডভোকেট মহিদ উদ্দিন মহিদ, চট্টগ্রাম-১২ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশ বালু সাইফ, নরসিংদী-৪ খাইরুল মজিদ চন্দন, ফেনী-২ জানে আলম, কুমিল্লা-১০ আব্দুল হালিম (প্রিসাইডিং অফিসার), সিরাজগঞ্জ-৫ আরিফ সরকার (শিক্ষা অফিসার), নারায়নগঞ্জ-২ ডা. সায়মা আফরোজ (উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা) দিনাজপুর-৩ কোতয়ালি থানার ওসি ফরিদ হোসেন ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) শেখ জিন্নাহ আল মামুন।

You may also like