হিমেল হাওয়া আর হাড় কাঁপানো শীতে ঘর থেকে বের হতে পারছেন না মানুষ। তাই ছিন্নমূল মানুষের মাঝে নেমে এসেছে হাহাকার। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন তারা।
শহরের গোবিন্দ নগর মুন্সিহাট গ্রামের ত্রিবেনী রানী বলেন গত পাঁচ বছরে এমন শীত দেখিনি। এই শীতে আমাদের খুব কষ্ট হচ্ছে একটা কম্বল পেলে খুব উপকার হত।
রিক্সা চালক হাসেম আলী বলেন, শীতে আয় রোজার কমে গেছে ঠান্ডায় লোকজন ঘর থেকে বের হচ্ছে না তাই। সরকারিভাবে সহযোগিতা পেলে আমাকে খুব উপকার হয়।
হাড় কাঁপানো শীতে বিপাকে পড়েছেন বিভিন্ন শ্রেণির খেটে খাওয়া মানুষ। কনকনে শীতের কারণে কাজে যেতে পারছেন না অনেকেই। তবুও পেটের তাগিদে খেটে খাওয়া ও দিনমজুরের কাজ করতে যেতে দেখা গেছে।সোমবার ( ২২ জানুয়ারী) তেমন ঘন কুয়াশা না থাকলেও শীতের প্রকোপটা অনেক বেশি। সোমবার সকাল ৬ টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস । যা এই মৌসুমে এ জেলায় সর্বনিম্ন ।
মৃদু শৈত্যপ্রবাহ আরও কয়েক দিন অব্যাহত থাকার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস