২৫১
খামারি- রবীন চন্দ্র শর্মা আমাদের প্রতিনিধি মাসুদ রানা পলক কে জানান প্রাথমিক অবস্থায় ০১টি ছাগল দিয়ে খামার শুরু করি। বর্তমানে আমার খামারে রয়েছে ব্ল্যাক বেঙ্গল ও হরিনা, তোতাপুরিসহ বিভিন্ন জাতের প্রায় ১০০টি ছাগল ও ২০টি ছাগল ছানা। প্রায় প্রতিদিনেই আমার খামারের দুগ্ধজাত ছাগল থেকে ১০ থেকে ১২ কেজি দুধ বিভিন্ন পনিরের ফ্যাক্টিরিতে প্রতি কেজি ১০০টাকা দরে বিক্রি করছি যা দিয়ে খামরের ছাগলের খাবারের খরচ চলে আসছে।
ঘাস,গম, ভূষি, ভুট্টার গুড়া ও খড়ের ছন খাইয়ে থাকি। ছাগলের জন্য বাড়ির পাশে ঘাসের আবাদ করেছি। সবগুলো ছাগলের দেখাশোনা বেশিরভাগ সময় আমি নিজেই করি। এছাড়াও স্ত্রী ও পরিবারের লোকজন সাহায্য করেন।
তার সফলায় স্থানীয় উন্নয়ন সংস্থ্যা ইএসডিও আরএমটিপি প্রকল্পের আওতায় তাকে উন্নতজাতের দুগ্ধজাত ছাগল ক্রয় করার জন্য এক লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছেন ইএসডিও প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক ড. শহীদ-উদ-জামান।
এদিকে, রবীনের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তাকে দেখে অনুপ্রণিত হয়ে অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ছাগলের খামার করার। তার খামারে প্রায় প্রতিদিনই দুর-দুরান্ত থেকে লোকজন আসছে ছাগল ক্রয় করতে ও ছাগল পালনের কোলাকৌশল জানতে।
রবীনের স্ত্রী চন্দনা রাণী আমাদের প্রতিনিধি মাসুদ রানা পলক কে বলেন, অভাবের সংসারে কোন রকমে সন্তানদের নিয়ে চলছিল দিনাতিপাত। দুজনে মিলে পরামর্শ করে বাড়িতে ০১টি ছাগল কিনে পালন শুরু করি। পরে একে একে করে বেশ কয়েকটি ছাগল বাসায় হয়ে গেলে স্থানীয় উন্নয়ন সংস্থা ইএসডিও এর কাছ থেকে কিছু টাকা লোন করে খামার করি এখন সৃষ্টিকর্তার কৃপায় বেশ ভাল আছি। যা টাকা খামার থেকে আয় হয় তাদিয়ে সংসারের খরচ, সন্তানদের পড়ালেখার খরচ সব মিলিয়ে বেশ ভাল আছি।
ইএসডিও এর আরএমটিপি প্রকল্প সমন্বয়কারী ডাঃ বাবুল চন্দ্র বর্মন (বিবিএম) জানান, প্রান্তিক পর্যায়ে যে সকল নবিন তরুণ উদ্যোগতা কাজ করছে আমরা তাদের খুজে বের করে টেনিং দিয়ে ও আর্থিকভাবে সহযোগীতা করে সফল খামারি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে তার সাথে কাজ করি। রবীন শর্মাকে ইএসডিও এর আরএমটিপি প্রকল্পের আওতায় টেনিংপ্রাপ্ত করে তাকে সফল করতে পেরেছি সে এখন একজন সফল উদ্যোগতা। তার খামরে প্রায় প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ লিটার ছাগলের দুধ বিভিন্ন পনির খামারে নিয়ে যাচ্ছে।
তার এই সফলতায় খুশি হয়ে আমাদের স্যার ইএসডিও প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক ড. শহীদ-উদ-জামান মহোদয় ইএসডিও আরএমটিপি প্রকল্পের আওতায় তাকে উন্নতজাতের দুগ্ধজাত ছাগল ক্রয় করার জন্য এক লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছেন।
সখের বশে বাসায় মাত্র একটি ছাগল কিনে লালন পালন শুরু করেন সময়ের সাথে সাথে বর্তমানে তার খামারে ছোট-বড় মিলে প্রায় শতাধিক দেশি-বিদেশি ছাগল রয়েছে। ছাগলের দুধ বিক্রয়ে চলছে শতাধিক ছাগলের খাবারের খরচ। বলছি, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার সফল খামারি রবীন চন্দ্র শর্মার কথা।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার সফল খামারি রবীন চন্দ্র শর্মা পারিবারিক পেশা নর-সুন্দরের কাজ। অন্যের সেলুনে করতেন নর-সুন্দরের কাজ তা দিয়ে কোন রকমে চলতো তার সংসার।
সেলুনে চুল কাটতে আসা কাস্টমারের সাথে পরিচয় হয়ে জানতে পারেন ঠাকুরগাঁওয়ের বে-সরকারি উন্নয়ন সংস্থা ইএসডিও কথা সেখানে সদস্য হয়ে কিছু টাকা নিয়ে স্বপ্নকে বাস্তবায়নের এক ধাপ এগিয়ে যান রবীন।
তাইতো স্বপ্নকে সফল করতে নরসুন্দরের কাজ বাদদিয়ে কিছু টাকা জমিয়ে বাড়ির পাশের ১০ শতক জায়গা জুড়ে করেছেন ছাগলের খামার। এর পালনে খরচ কম লাগায় ও ধীরে ধীরে ছাগলের সংখ্যা বাড়তে থাকায় ছাগল পালনকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন।
সেলুনে চুল কাটতে আসা কাস্টমারের সাথে পরিচয় হয়ে জানতে পারেন ঠাকুরগাঁওয়ের বে-সরকারি উন্নয়ন সংস্থা ইএসডিও কথা সেখানে সদস্য হয়ে কিছু টাকা নিয়ে স্বপ্নকে বাস্তবায়নের এক ধাপ এগিয়ে যান রবীন।
তাইতো স্বপ্নকে সফল করতে নরসুন্দরের কাজ বাদদিয়ে কিছু টাকা জমিয়ে বাড়ির পাশের ১০ শতক জায়গা জুড়ে করেছেন ছাগলের খামার। এর পালনে খরচ কম লাগায় ও ধীরে ধীরে ছাগলের সংখ্যা বাড়তে থাকায় ছাগল পালনকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন।
খামারি- রবীন চন্দ্র শর্মা আমাদের প্রতিনিধি মাসুদ রানা পলক কে জানান প্রাথমিক অবস্থায় ০১টি ছাগল দিয়ে খামার শুরু করি। বর্তমানে আমার খামারে রয়েছে ব্ল্যাক বেঙ্গল ও হরিনা, তোতাপুরিসহ বিভিন্ন জাতের প্রায় ১০০টি ছাগল ও ২০টি ছাগল ছানা। প্রায় প্রতিদিনেই আমার খামারের দুগ্ধজাত ছাগল থেকে ১০ থেকে ১২ কেজি দুধ বিভিন্ন পনিরের ফ্যাক্টিরিতে প্রতি কেজি ১০০টাকা দরে বিক্রি করছি যা দিয়ে খামরের ছাগলের খাবারের খরচ চলে আসছে।
ঘাস,গম, ভূষি, ভুট্টার গুড়া ও খড়ের ছন খাইয়ে থাকি। ছাগলের জন্য বাড়ির পাশে ঘাসের আবাদ করেছি। সবগুলো ছাগলের দেখাশোনা বেশিরভাগ সময় আমি নিজেই করি। এছাড়াও স্ত্রী ও পরিবারের লোকজন সাহায্য করেন।
তার সফলায় স্থানীয় উন্নয়ন সংস্থ্যা ইএসডিও আরএমটিপি প্রকল্পের আওতায় তাকে উন্নতজাতের দুগ্ধজাত ছাগল ক্রয় করার জন্য এক লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছেন ইএসডিও প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক ড. শহীদ-উদ-জামান।
এদিকে, রবীনের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তাকে দেখে অনুপ্রণিত হয়ে অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ছাগলের খামার করার। তার খামারে প্রায় প্রতিদিনই দুর-দুরান্ত থেকে লোকজন আসছে ছাগল ক্রয় করতে ও ছাগল পালনের কোলাকৌশল জানতে।
রবীনের স্ত্রী চন্দনা রাণী আমাদের প্রতিনিধি মাসুদ রানা পলক কে বলেন, অভাবের সংসারে কোন রকমে সন্তানদের নিয়ে চলছিল দিনাতিপাত। দুজনে মিলে পরামর্শ করে বাড়িতে ০১টি ছাগল কিনে পালন শুরু করি। পরে একে একে করে বেশ কয়েকটি ছাগল বাসায় হয়ে গেলে স্থানীয় উন্নয়ন সংস্থা ইএসডিও এর কাছ থেকে কিছু টাকা লোন করে খামার করি এখন সৃষ্টিকর্তার কৃপায় বেশ ভাল আছি। যা টাকা খামার থেকে আয় হয় তাদিয়ে সংসারের খরচ, সন্তানদের পড়ালেখার খরচ সব মিলিয়ে বেশ ভাল আছি।
ইএসডিও এর আরএমটিপি প্রকল্প সমন্বয়কারী ডাঃ বাবুল চন্দ্র বর্মন (বিবিএম) জানান, প্রান্তিক পর্যায়ে যে সকল নবিন তরুণ উদ্যোগতা কাজ করছে আমরা তাদের খুজে বের করে টেনিং দিয়ে ও আর্থিকভাবে সহযোগীতা করে সফল খামারি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে তার সাথে কাজ করি। রবীন শর্মাকে ইএসডিও এর আরএমটিপি প্রকল্পের আওতায় টেনিংপ্রাপ্ত করে তাকে সফল করতে পেরেছি সে এখন একজন সফল উদ্যোগতা। তার খামরে প্রায় প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ লিটার ছাগলের দুধ বিভিন্ন পনির খামারে নিয়ে যাচ্ছে।
তার এই সফলতায় খুশি হয়ে আমাদের স্যার ইএসডিও প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক ড. শহীদ-উদ-জামান মহোদয় ইএসডিও আরএমটিপি প্রকল্পের আওতায় তাকে উন্নতজাতের দুগ্ধজাত ছাগল ক্রয় করার জন্য এক লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছেন।